চাঁদের দেশ "নাথাং ভ্যালি" (Part 1)
ডিসেম্বর এর শেষ সপ্তাহ।মনে
ও প্রাণে শীত ছুটির আমেজ নিয়ে বেড়িয়ে পড়লাম সিকিমের উদ্দেশ্যে ।
প্রতিবারের পরিচিত ভ্রমণ এর গন্ডি ভেঙ্গে এবার শীতের সাক্ষী হতে স্বপরিবারে
পৌঁছে গেলাম পূর্ব সিকিমের অজানা, অচেনা, জনবিরল ‘নাথাং ভ্যালি’। উচ্চতা
১৪,৫০০ ফুট । যদিও নাথাং-এর উচ্চারণ তিব্বতীয় ভাষায় 'গ্নাথাং'। তবে সকলেই
একে নাথাং বলেই চেনে । নিউ জল্পাইগুড়ি থেকে জুলুক হয়ে আঁকাবাঁকা 'সিল্ক
রুট' কে সঙ্গীকরে আমরা পাড়ি দিলাম নাথাং এর পথে । পথের পাশে সারি করা পাহাড়
রাশির শোভা ও পাহাড় খাতে জমাট বাধা মেঘ দেখতে দেখতে পৌঁছলাম নাথাং এর
দ্বারে । পাহাড় চূড়া থেকে নাথাং এর প্রথম দর্শনে সবার মুখে ফুটে উঠল একটাই
শব্দ, ' আহা কি সুন্দর ' !
সত্যি কি সুন্দর ই তার রূপ, চারপাশে পাহাড়ে ঘেরা ছোট্ট নাথাং ভ্যালি তার বুকে ধরে রেখেছে ছোট্ট ছোট্ট সারিকরা বেশ কিছু টিনের বাড়ি । ধীরে ধীরে সামনে এগোতেই চোখে পড়ে আমাদের অভ্যর্থনায় প্রস্তুত রাস্তার দুপাশে জমাট বাধা নালা ও ঝরনার রাশি । রাস্তার উপর জমাট বাধা পিছিল বরফ পেরিয়ে অবশেষে আমরা পৌঁছলাম 'ডাফটার বাংলোতে', যা ছিল আমাদের থাকবার জায়গা ।
বাংলোটি তৈরী করেছিল জনৈক ব্রিটিশ ১৯২০ সালে । গাড়ি থেকে নামা মাত্র হাড় কাঁপানো ঠান্ডা হাওয়া শরীরের সমস্ত আবরণ ভেদ করে শিরায় শিরায় পৌঁছে দিল রক্ত জমাট করা অনুভূতি । বাংলোর পেছনে বসে চাযের কাপে চুমুক দিতে দিতে সমগ্র নাথাং ভ্যালিকে লাগছিল ক্যানভাস এর মতো । পাহাড় চূড়ায় তখন অর্ধ চন্দ্রের ছোঁয়া , যা দেখে মনে হয় চাঁদটা বুঝি হাতের কাছেই পৌঁছে গেছে । সমগ্র উপত্যকাটিকে মোহময় করে তুলেছিল পাহাড় কোলে জমাট বাধা বরফ এর রাশি । বাংলো থেকে সবচেয়ে বেশি চোখ টানছিল ভ্যালির প্রান্তে থাকা রঙিন দূর্গা ও কৃষ্ণ মন্দিরটি ।
পার্ট টু আসছে শীঘ্রই
সত্যি কি সুন্দর ই তার রূপ, চারপাশে পাহাড়ে ঘেরা ছোট্ট নাথাং ভ্যালি তার বুকে ধরে রেখেছে ছোট্ট ছোট্ট সারিকরা বেশ কিছু টিনের বাড়ি । ধীরে ধীরে সামনে এগোতেই চোখে পড়ে আমাদের অভ্যর্থনায় প্রস্তুত রাস্তার দুপাশে জমাট বাধা নালা ও ঝরনার রাশি । রাস্তার উপর জমাট বাধা পিছিল বরফ পেরিয়ে অবশেষে আমরা পৌঁছলাম 'ডাফটার বাংলোতে', যা ছিল আমাদের থাকবার জায়গা ।
বাংলোটি তৈরী করেছিল জনৈক ব্রিটিশ ১৯২০ সালে । গাড়ি থেকে নামা মাত্র হাড় কাঁপানো ঠান্ডা হাওয়া শরীরের সমস্ত আবরণ ভেদ করে শিরায় শিরায় পৌঁছে দিল রক্ত জমাট করা অনুভূতি । বাংলোর পেছনে বসে চাযের কাপে চুমুক দিতে দিতে সমগ্র নাথাং ভ্যালিকে লাগছিল ক্যানভাস এর মতো । পাহাড় চূড়ায় তখন অর্ধ চন্দ্রের ছোঁয়া , যা দেখে মনে হয় চাঁদটা বুঝি হাতের কাছেই পৌঁছে গেছে । সমগ্র উপত্যকাটিকে মোহময় করে তুলেছিল পাহাড় কোলে জমাট বাধা বরফ এর রাশি । বাংলো থেকে সবচেয়ে বেশি চোখ টানছিল ভ্যালির প্রান্তে থাকা রঙিন দূর্গা ও কৃষ্ণ মন্দিরটি ।
পার্ট টু আসছে শীঘ্রই
লিখলেন অভিব্রত ভক্ত
ফটোগ্রাফার সাগ্নিক মজুমদার